স্বামী বিবেকানন্দের ( Swami Vivekananda) সংক্ষিপ্ত জীবনী
১৮৬৩ , ১২ জানুয়ারি: জন্ম ( সিমলে পল্লিতে )
পিতা: - বিশ্বনাথ দত্ত
মাতা: - ভুবনেশ্বরী দেবী
স্বামীজীর উল্লেখযোগ্য শিষা:- ভগিনী নিবেদিতা
১৮৬৯- ইস্কুলে ভর্তি প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি ।
১৮৮০- জেনারেল অ্যাসেম্বলি কলেজে ভর্তি ।
১৮৮১- ঠাকুর রামকৃষ্ণের সাথে প্রথম স্বাক্ষাত
১৮৮২- দক্ষিণেশ্বরে যাতায়াত শুরু । ১৮৮৪ -বি.এ. পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং পিতৃ - বিয়োগ মেট্রোপলিটন ইস্কুল এবং পরে চাপাতলা ইস্কুলে শিক্ষকতা ।
১৮৮৫- ঠাকুর রামকৃষ্ণের অসুস্থতা এবং শুশুষার দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেওয়া । কাশীপুর বাটীতে অবস্থান শুরু ।
১৮৮৬ ,১৬ই আগস্ট- ঠাকুরের তিরোধান,রামকৃষ্ণ মিশনের প্রতিষ্ঠা, সন্ন্যাস জীবনের প্রাথমিক মনস্কতা।
১৮৮৭ , ১ লা জানুয়ারির — অন্যান্য গুরুভাইদের সাথে সন্ন্যাস ধর্মগ্রহণ , বিবিদিষানন্দ নামে আত্মপ্রকাশ , মিশনের কাজ - কর্ম শুরু । ১৮৯০-১৮৯৩ ভারত পরিক্রমা শুরু ১৮৯২,২৪ শে ডিসেম্বর , কন্যাকুমারিতে অবস্থান কালে নতুন বোধের উদয় ।
১৮৯৩,৩১ শে মে - মুম্বাই বন্দর থেকে আমেরিকার উদ্দেশ্যে যাত্রাশুরু , জাপান , চিন , প্রভৃতি দেশ ঘুরে ৩০ শে জুলাই শিকাগো শহরে পৌছান ।
১৮৯৩ , ১১-২৭ শে সেপ্টেম্বর- শিকাগোর বিশ্ব মহাধর্ম সম্মেলনে ছটি বিভাগে ভাষণ এবং নভে ২০ তারিখ থেকে মধ্য এবং পশ্চিম উপকূলীয় স্থানে ( আমেরিকার ) ধর্মীয় প্রচার ।
১৮৯৪ , ১৫ ই জানুয়ারি - শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে পৌঁছান এবং সমর্থকদের উদ্দেশ্যে ভাষণ প্রদান । কলকাতয় প্রত্যাবর্তন উত্তর - পশ্চিম ভারত পরিক্রমা শুরু ।
১৯৯৮,জানুয়ারী -পুনরায় কলকাতা প্রত্যাবর্তন,পশ্চিমী কিছু সমর্থকদের সাথে উত্তর ভারত সফর শুরু অমরনাথ, কাশ্মীর যাত্রা এবং বেলুড় মঠ স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ।
১৮৯৯ , ১৯ শে মে - মায়াবতীতে অদ্বৈত আশ্রমের প্রতিষ্ঠা এবং ২০ শে জুন দ্বিতীয় দফায় বিদেশ পরিক্রমা শুরু । এই সফরে তিনি ইউরোপ আমেরিকার বিভিন্ন দেশে যান বেদান্তের প্রচার করেন এবং সান - ক্সানসিসকোতে বেদান্ত সোসাইটির প্রতিষ্ঠা করেন । ৯ ই ডিসেম্বর বেলুড়মঠে ফিরে আসেন । সফর করেন । ১৯০১ , জানুয়ারী মায়াবতীর অদ্বৈত আশ্রম পরিদর্শনে যান । মার্চ - মে অসম এবং তৎকালীন পূর্ববঙ্গে আসেন ।
১৯০২ , জানু - ফেব্রু - বুদ্ধগয়া , বারানসী ভ্রমণে যান , মার্চ মাসে সফর শেষ করে বেলুড় মঠে ফিরে আসেন
১৯০২,৪ ঠা জুলাই বেলুড়মঠে স্বামীজীর মহা - সমাধি ঘটে ।
জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর!”
—স্বামী বিবেকানন্দ
“ওঠো, জাগাে এবং লক্ষ্যে না পোঁছানাে পর্যন্ত থেমাে না।”
—স্বামী বিবেকানন্দ
—স্বামী বিবেকানন্দ
“কারও জন্য অপেক্ষা করাে না, যা তুমি করতে পারাে তা দিয়েই শুরু করাে।”
—স্বামী বিবেকানন্দ
“যদি সত্যিই মন থেকে কিছু করতে চাও তাহলে পথ পাবে আর যদি না চাও তাহলে অজুহাত পাবে.
—স্বামী বিবেকানন্দ
—স্বামী বিবেকানন্দ
“যদি সত্যিই মন থেকে কিছু করতে চাও তাহলে পথ পাবে আর যদি না চাও তাহলে অজুহাত পাবে.
—স্বামী বিবেকানন্দ
“এক দিনে বা এক বছরে সফলতার আশা কোরো না সবসময় শ্রেষ্ঠ আদর্শকে ধরে থাকো।
—স্বামী বিবেকানন্দ
“শুধু বড়ো লোক হয়ো না বড় মানুষ হও।
—স্বামী বিবেকানন্দ
“সারাদিন চলার পথে যদি কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হও তাহলে বুঝবে তুমি ভুল পথে চলেছ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
“ মানুষ বলে তার আর শেখার কিছু নেই সে আসলে মরতে বযেসেছে যত দিন বেঁচে আছো শিখতে থাকো।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যতদিন এ দেশের একটা কুকুরও অভুক্ত থাকবে ততদিন আমার ধর্ম হবে সে কুকুরকে খাওয়ানো।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যে ঈশ্বর আমাকে ইহজীবনে এক টুকরো রুটি দিতে পারেন না, তিনি যে পরজীবনে আমাকে স্বর্গরাজ্য দেবেন,এ-কথা আমি বিশ্বাস করতে পারিনা। কাজ,কাজ চাই এখন। দরিদ্র ভাইদের সাহায্যের জন্য কাজ করো। তাই একমাত্র করনীয়।
—স্বামী বিবেকানন্দ
“এমন কাজ করে চলো যে
তুমি হাসতে হাসতে মরবে
আর জগৎ তোমার জন্য কাঁদবে।”
—স্বামী বিবেকানন্দ
আর জগৎ তোমার জন্য কাঁদবে।”
—স্বামী বিবেকানন্দ
“সাহসী লোকেরাই বড় বড় কাজ করতে পারে।”
—স্বামী বিবেকানন্দ
—স্বামী বিবেকানন্দ
“মহাবিশ্বের সীমাহীন পুস্তকালয়
আপনার মনের ভীতর অবস্থিত
—স্বামী বিবেকানন্দ
“ওঠো এবং ততক্ষণ অবধি থেমো না,
যতক্ষণ না তুমি সফল হচ্ছ”
—স্বামী বিবেকানন্দ
“সাহসী লোকেরাই বড় বড় কাজ করতে পারে।”
—স্বামী বিবেকানন্দ
“আমি বিশ্বাস করি যে, কেউ কিছু পাওয়ার উপযুক্ত হলে
জগতের কোনো শক্তিই তাকে বঞ্চিত করতে পারে না।”
—স্বামী বিবেকানন্দ
“ঘৃণার শক্তি অপেক্ষা…
প্রেমের শক্তি অনেক বেশি শক্তিমান।”
—স্বামী বিবেকানন্দ
“নিজের উপর বিশ্বাস না এলে…
ঈশ্বরের উপর বিশ্বাস আসে না।”
—স্বামী বিবেকানন্দ
আদর্শ সন্ন্যাসী হওয়ায় চেয়ে আদর্শ গৃহী হওয়া কঠিন । যথার্থ ত্যাগীর জীবনের চেয়ে যথার্থ কর্মীর কঠোরতর না হলেও সমভাবে কঠিন।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ঈশ্বর মানুষ হয়েছে — মানুষ আবার ঈশ্বর হবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
মানুষ মরে এবং স্বর্গে যায় — এতো ছেলেমানুষি কথা । আমরা কখনো আসি না , যাইয়ো না । আমরা যেখানকার সেখানেই আছি । যত জীবাত্মা আজ পর্যন্ত হয়েছে বা আছে এবং হবে — সকলেই এক জ্যামিতিক বিন্দুতে অবস্থিত ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যাঁর হৃদয়বেগ খুলে গেছে , তাঁর কোনো গ্রন্থের প্রয়োজন হয় না । গ্রন্থের একমাত্র কাজ হল অন্তরে আকাঙ্খার সৃষ্টি করা । গ্রন্থগুলি তো অন্যের অভিজ্ঞতা মাত্র ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
প্রত্যেকের মধ্যেই সেই ঈশ্বর , পরমাত্মা আছেন । অন্য সব কিছুই স্বপ্ন , শুধু মায়া । যত্র জীব , তত্র শিব ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
আমি এত তপস্যা করে এই সার বুঝেছি যে , জীবে জীবে তিনি অধিষ্ঠান হয়ে আছেন ; তা ছাড়া ঈশ্বর - ফিশ্বর কিছুই আর নেই ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
প্রত্যেক আত্মার মধ্যেই দেবত্ব নিহিত । বহিঃপ্রকৃতি এবং অন্তঃপ্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রিত করে অন্তর্নিহিত এই দেবত্বকে প্রকাশ করাই লক্ষ্য ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
বোলো না আমরা দুর্বল । আমরা সব করতে পারি । আমাদের প্রত্যেকের ভিতরে সেই মহিমময় আত্মা রয়েছেন ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যদি ভিতরে চলে যাও , তবে এই একত্ব দেখতে পাবে — মানুষে - মানুষে একত্ব , নর - নারীত্বে একত্ব , জাতিতে জাতিতে একত্ব , উচ্চ - নীচে একত্ব । ধনী - দরিদ্রে একত্ব , দেবতা - মানুষে একত্ব , সকলেই এক ; যদি আরও ভিতরে ঢোকো , দেখবে ইতর জীবজন্ত — সবই এক । যিনি এইরকম একত্বদর্শী হয়েছেন , তাঁর মোহ থাকে না । তিনি তখন সেই একত্বে পৌঁছেছেন , ধর্মবিজ্ঞানে যাকে ‘ ঈশ্বর ' বলে থাকে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
আমি দেখছি — একটা প্রকান্ড হাতির পেটে একটা বাচ্চা হয়েছে । সেই বাচ্চাটা ভূমিষ্ঠ হল — কিন্তু সেটা একটা সিংহশাবক । এই বাচ্চাটা বড়ো হবে । তখন নতুন চিন তোয়েব হবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
Swami Vivekananda
পাশ্চাত্য দার্শনিকেরা শকুনের মতো আকাশে অনেক উঁচুতে উড়ে বেড়ায় , কিন্তু সর্বসময়ে তাদের চক্ষু নিবদ্ধ থাকে নীচকার পচা মড়ার দিকে । অজ্ঞেয়কে তারা অতিক্রম করতে পারে না , তাই তারা পিছিয়ে আসে এবং কখনও সর্বশক্তিময় ডলারের উপাসনা ত্যাগ করতে পারে না ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
—স্বামী বিবেকানন্দ
Swami Vivekananda
আমেরিকা মহাদেশে কেউ কোনো ব্যক্তিগত বিচিত্র ব্যবহারাদি সম্বন্ধে
—স্বামী বিবেকানন্দ
—স্বামী বিবেকানন্দ
কাজ , কাজ চাই এখন । দরিদ্র ভাইদের সাহায্যের জন্য কাজ করো । তাই একমাত্র করণীয় ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
শোনো , বিশ্বাসঘাতক দেশদ্রোহী হোয়ো না ।... অনশনক্লিষ্ট পারিয়াকে সাহায্য করো , অজ্ঞ দেশবাসীকে শিক্ষা দাও । পরিয়াকে ভাই বলবার সাহস তোমাদের আছে ? তা যদি পারো , বলো — প্রথমে মানুষ হও , তারপর হিন্দু ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
‘ বহুজনের হিতের জন্য , বহুজনের সুখের জন্য আমি নিজেকেহূৎপিন্ডকে উৎপাটিত করতে পারি । আমার এ প্রেমে উন্মত্ততা আছে , কিন্তু কোনো বন্ধন নেই ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
Swami Vivekananda
ধর্ম অনুসরণ করো , তোমরা গৌরবান্বিত হবে । ধর্ম পরিত্যাগ করো,তোমাদের মৃত্যু নিশ্চয়।
—স্বামী বিবেকানন্দ
তোমাদের আধ্যাত্মিকতার উপর শুধু ভারতের নয় , সমগ্র জগতের কল্যাণ নির্ভর করছে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
বর্তমান কালের অবনত অবস্থা দেখে আমি দুঃখিত নই ; ভবিষ্যতে যা হবে , তা ভেবে আমি আশান্বিত ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ভারত আবার উঠবে, কিন্তু জড়ের শক্তিতে নয় , চৈতন্যের শক্তিতে ; বিনাশের বিজয়পতাকা নিয়ে নয় ,শান্তি ও প্রেমের পতাকা নিয়ে সন্ন্যাসীর গৈরিক বেশের সহায়ে।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যতে শত শত মহাপ্রাণ নর - নারী সকল বিলাস - ভোগ - সুখেচ্ছা বিসর্জন করে কায়মনোবাক্যে দারিদ্র্য ও মূর্খতার ঘনাবর্তে ক্রমশ উত্তরোত্তর নিমজ্জনকারী কোটি কোটি স্বদেশীয় নর - নারীর কল্যাণ কামনা করবে, তখন ভারত জাগবে
—স্বামী বিবেকানন্দ
আমাদের নিজেদের মাতৃভূমির পক্ষে হিন্দু ও ইসলাম - ধর্মরূপ এই দুই মতের সমন্বয়ই — বৈদান্তিক মস্তিষ্ক ও ইসলামীয় দেহ — একমাত্র আশা ।
আমাদের নিজেদের মাতৃভূমির পক্ষে হিন্দু ও ইসলাম - ধর্মরূপ এই দুই মতের সমন্বয়ই — বৈদান্তিক মস্তিষ্ক ও ইসলামীয় দেহ — একমাত্র আশা ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
নতুন ভারত বেরোক । বেরোক লাঙল ধরে , চাষার কুটির ভেদ করে , জেলে মালা মুচি মেথরের ঝুপড়ির মধ্য হতে । বেরোক মুদির দোকান থেকে , ভুনাওয়ালার উনুনের পাশ থেকে । বেরোক কারখানা থেকে , হাট থেকে , বাজার থেকে । বেরোক ঝোপ - জঙ্গল - পাহাড় - পর্বত থেকে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
আমি মানসচক্ষে দেখছি - এই বিবাদ বিশৃঙ্খলা ভেদ করে ভবিষ্যৎ পূর্ণাঙ্গ ভারত বৈদান্তিক মস্তিষ্ক ও ইসলামীয় দেহ নিয়ে মহা মহিমায় এবং অপরাজেয় শক্তিতে জেগে উঠছে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
অতীতের ছাঁচেই ভবিষ্যৎকে গড়তে হবে , এই অতীতই ভবিষ্যৎ হবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
হিন্দুরা যতই তাঁদের অতীত আলোচনা করবেন , তাঁদের ভবিষ্যৎ ততই গৌবরময় হবে ; আর যে কেউ এই অতীতকে প্রত্যেকের কাছে তুলে ধরতে চেষ্টা করছেন , তিনিই স্বজাতির পরম হিতকারী ।
হিন্দুরা যতই তাঁদের অতীত আলোচনা করবেন , তাঁদের ভবিষ্যৎ ততই গৌবরময় হবে ; আর যে কেউ এই অতীতকে প্রত্যেকের কাছে তুলে ধরতে চেষ্টা করছেন , তিনিই স্বজাতির পরম হিতকারী ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যদি বর্তমান কালের মনুষ্যজাতির খুব সামান্য অংশও স্বার্থপরতা সংকীর্ণতা ক্ষুদ্রত্ব ত্যাগ করতে পারে , তবে কালই এই জগৎ স্বর্গে পরিণত হবে ; কেবলমাত্র , নানারকম যন্ত্র এবং বাহ্যজগৎ সম্বন্ধীয় জ্ঞানের উন্নতিতে কখনও হবে না ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ভারতীয় দার্শনিক ও আধ্যাত্মিক ভাবরাশি আবার সমগ্র পৃথিবীকে জয় করবে ।
ভারতীয় দার্শনিক ও আধ্যাত্মিক ভাবরাশি আবার সমগ্র পৃথিবীকে জয় করবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ভারতকে অবশ্যই পৃথিবী জয় করতে হবে – এর চেয়ে নিম্নতর আদর্শে আমি কখনোই সন্তুষ্ট হতে পারি না ।
ভারতকে অবশ্যই পৃথিবী জয় করতে হবে – এর চেয়ে নিম্নতর আদর্শে আমি কখনোই সন্তুষ্ট হতে পারি না ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
এখনও শত শতাব্দী যাবৎ জগৎকে শেখাবার জিনিস তোমাদের যথেষ্ট আছে । এখন তাই করতে হবে ।
এখনও শত শতাব্দী যাবৎ জগৎকে শেখাবার জিনিস তোমাদের যথেষ্ট আছে । এখন তাই করতে হবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
বাংলায় আমার আশা বেশি । এমন পরিষ্কার মাথা অন্য কোথাও প্রায় জন্মে না । কিন্তু এদের muscles- এ শক্তি নেই । Brain ও muscles সমানভাবে develop হওয়া চাই ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
Iron nerves with a well intelligent brain and the whole world is at your feet . ( দৃঢ় শরীর আর উন্নত মস্তিষ্ক থাকলে জগৎ তোমার পদানত হবে )
—স্বামী বিবেকানন্দ
নচিকেতার মতো শ্রদ্ধাবান দশ - বারোটি ছেলে পেলে আমি দেশের চিন্তা ও চেষ্টা নতুন পথে চালনা করে দিতে পারি । আমরা শরীরের যতই যত্ন নিই না কেন , শরীর তো একদিন যাবেই । এর কোনো স্থায়িত্ব নেই । যাদের শরীর অন্যের সেবা করতে করতে মৃত্যুবরণ করে , তারা ধন্য ।
নচিকেতার মতো শ্রদ্ধাবান দশ - বারোটি ছেলে পেলে আমি দেশের চিন্তা ও চেষ্টা নতুন পথে চালনা করে দিতে পারি । আমরা শরীরের যতই যত্ন নিই না কেন , শরীর তো একদিন যাবেই । এর কোনো স্থায়িত্ব নেই । যাদের শরীর অন্যের সেবা করতে করতে মৃত্যুবরণ করে , তারা ধন্য ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
তোমার বাড়ির কাছে , পাড়ার কাছে কত অভাবগ্রস্ত লোক রয়েছে , তোমার তাদের যথাসাধ্য সেবা করতে হবে । যে পীড়িত , তাকে ওষুধপথ্য জোগান করে দিলে এবং শরীরের দ্বারা সেবা - শুশ্রুষা করলে । যারা খেতে পাচ্ছে না তাকে খাওয়ালে । যে অজ্ঞন তাকে মুখে মুখে যতদূর হয় বুঝিয়ে দিলে ... এইবা যথাসাধ্য লোকের সেবা করতে পারলে তুমি মনের শান্তি পাবে ।
তোমার বাড়ির কাছে , পাড়ার কাছে কত অভাবগ্রস্ত লোক রয়েছে , তোমার তাদের যথাসাধ্য সেবা করতে হবে । যে পীড়িত , তাকে ওষুধপথ্য জোগান করে দিলে এবং শরীরের দ্বারা সেবা - শুশ্রুষা করলে । যারা খেতে পাচ্ছে না তাকে খাওয়ালে । যে অজ্ঞন তাকে মুখে মুখে যতদূর হয় বুঝিয়ে দিলে ... এইবা যথাসাধ্য লোকের সেবা করতে পারলে তুমি মনের শান্তি পাবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
কাজে লেগে যা । কী হবে ছাই শুধু কতকগুলো বেদবেদান্ত মুখস্থ করে ।
কাজে লেগে যা । কী হবে ছাই শুধু কতকগুলো বেদবেদান্ত মুখস্থ করে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
কারুর সেবা নিবি না । নিজে সব কাজ করবি । কোনো কাজই ছোটো নয় , মনে নিশ্চিত জানবি।
—স্বামী বিবেকানন্দ
তোরা সব কলেজ থেকে বেরিয়ে শুধু পরসেবায় লেগে যা দেখি ! আমার কথা বিশ্বাস কর , টাকা - পয়সায় পূর্ণ ভাণ্ডারের বোঝা নিয়ে যত সুখ পাবি , তারচেয়ে অনেক আনন্দ পাবি , একদিকে পরসেবা করবি – অপরদিকে জ্ঞান পথে অগ্রসর হবি ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
এই জগতের দুঃখ দূর করতে আমায় যদি হাজার - হাজারও জন্ম নিতে হয় , তাও নেব । তাতে যদি কারও একটুকু দুঃখ দূর হয় তো তা করব ।
এই জগতের দুঃখ দূর করতে আমায় যদি হাজার - হাজারও জন্ম নিতে হয় , তাও নেব । তাতে যদি কারও একটুকু দুঃখ দূর হয় তো তা করব ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
শক্তিফক্তি কেউ কি দেয় ? ও তোর ভিতরেই রয়েছে , সময় হলে আপনা আপনি বেরিয়ে পড়বে । তুই কাজে লেগে যা না ; দেখবি এত শক্তি আসবে যে সামলাতে পারবিনি ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
পরার্থে এতটুকু কাজ করলে ভেতরের শক্তি জেগে ওঠে । পরের জন্য এতটুকু ভাবলে ক্রমে হৃদয়ে সিংহবলের সঞ্চার হয় ।
পরার্থে এতটুকু কাজ করলে ভেতরের শক্তি জেগে ওঠে । পরের জন্য এতটুকু ভাবলে ক্রমে হৃদয়ে সিংহবলের সঞ্চার হয় ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
তোর দোরে স্বয়ং নারায়ণ কাঙাল - বেশে এসে অনাহারে মৃতপ্রায় হয়ে পড়ে রয়েছেন । তাঁকে কিছু না দিয়ে খালি নিজের ও নিজের স্ত্রী - পুত্রদেরই উদর নানাপ্রকার চর্বচূষ্য দিয়ে পূর্তি করা – সে তো পশুর কাজ ।
তোর দোরে স্বয়ং নারায়ণ কাঙাল - বেশে এসে অনাহারে মৃতপ্রায় হয়ে পড়ে রয়েছেন । তাঁকে কিছু না দিয়ে খালি নিজের ও নিজের স্ত্রী - পুত্রদেরই উদর নানাপ্রকার চর্বচূষ্য দিয়ে পূর্তি করা – সে তো পশুর কাজ ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
দেশের লোক দু - বেলা দু - মুঠো খেতে পায় না দেখে এক - এক সময় মনে হয় — ফেলে দিই তোর শাঁখ - বাজানো , ঘন্টা নাড়া ; ফেলে দিই তোর লেখাপড়া আর নিজে মুক্ত হবার চেষ্টা ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যে ধর্ম প্রাণে শক্তিসঞ্চার করে না , তা আমার কাছে ধর্মই নয় — তা উপনিষদের , গীতার বা ভাগবতের যারই হোক । শক্তিই ধর্ম , শক্তির চেয়ে বড়ো কিছু নেই ।
যে ধর্ম প্রাণে শক্তিসঞ্চার করে না , তা আমার কাছে ধর্মই নয় — তা উপনিষদের , গীতার বা ভাগবতের যারই হোক । শক্তিই ধর্ম , শক্তির চেয়ে বড়ো কিছু নেই ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
শিক্ষাই বলিস আর দীক্ষাই বলিস , ধর্মহীন হলে তাতে গলদ থাকবেই থাকবে ।
শিক্ষাই বলিস আর দীক্ষাই বলিস , ধর্মহীন হলে তাতে গলদ থাকবেই থাকবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
প্রত্যেক সম্প্রদায়ই এক - একটি মহান সত্যের প্রতিনিধি ; প্রত্যেক ধর্মই কোনো একটি বিশেষ উচ্চাদর্শের প্রতিভু — সেটিই তার প্রাণবস্তু ।
প্রত্যেক সম্প্রদায়ই এক - একটি মহান সত্যের প্রতিনিধি ; প্রত্যেক ধর্মই কোনো একটি বিশেষ উচ্চাদর্শের প্রতিভু — সেটিই তার প্রাণবস্তু ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ধর্মের ক্রমবিকাশের পথে এমন সব স্তর আছে , যাতে মূর্তি এবং প্রতীক আবশ্যক হয়ে থাকে । জীব ওই অবস্থায় ওই রকম ভাষা বুঝতেই সমর্থ । সব ধর্মের শেষ লক্ষ্য — আত্মাতেই ঈশ্বর - দর্শন করা ।
ধর্মের ক্রমবিকাশের পথে এমন সব স্তর আছে , যাতে মূর্তি এবং প্রতীক আবশ্যক হয়ে থাকে । জীব ওই অবস্থায় ওই রকম ভাষা বুঝতেই সমর্থ । সব ধর্মের শেষ লক্ষ্য — আত্মাতেই ঈশ্বর - দর্শন করা ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যখন দেখবে কেউ বলছে — কেবলমাত্র আমিই ঠিক , আমার সম্প্রদায়ই যথার্থ পথ ধরেছে এবং অন্য সকলে ভুল করছে , তখন জানবে তারই সব ভুল ।
যখন দেখবে কেউ বলছে — কেবলমাত্র আমিই ঠিক , আমার সম্প্রদায়ই যথার্থ পথ ধরেছে এবং অন্য সকলে ভুল করছে , তখন জানবে তারই সব ভুল ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ইচ্ছে হয় মঠ - ফট সব বিক্রি করে দিই , এইসব গরিব - দুঃখী দরিদ্র নারায়ণদের বিলিয়ে দিই ; আমরা তো গাছতলা সার করেইছি । আহা ! দেশের লোক খেতে পরতে পাচ্ছে না আমরা কোন প্রাণে মুখে অন্ন তুলছি?
—স্বামী বিবেকানন্দ
যখন তুমি অন্যকে আঘাত করো , তখন তুমি নিজেকেই আগাত করে থাকেন । কেন - না তুমি আর তোমার ভাই এক ।
ইচ্ছে হয় মঠ - ফট সব বিক্রি করে দিই , এইসব গরিব - দুঃখী দরিদ্র নারায়ণদের বিলিয়ে দিই ; আমরা তো গাছতলা সার করেইছি । আহা ! দেশের লোক খেতে পরতে পাচ্ছে না আমরা কোন প্রাণে মুখে অন্ন তুলছি?
—স্বামী বিবেকানন্দ
যখন তুমি অন্যকে আঘাত করো , তখন তুমি নিজেকেই আগাত করে থাকেন । কেন - না তুমি আর তোমার ভাই এক ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
সব ধর্মপথ দিয়েই ঈশ্বরের কাছে পৌঁছোনো যায় ।
যেখানেই দেখবেন , উচ্চতম লোকহিতকর ভাবগুলি শিক্ষাদীক্ষাহীন সাধারণ লোকের হাতে পড়েছে , তার প্রথম ফল- অবনতি ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
সব ধর্মপথ দিয়েই ঈশ্বরের কাছে পৌঁছোনো যায় ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
মানবসমাজ থেকে ধর্মকে বাদ দিন , কী থাকবে ? বর্বরে পরিপূর্ণ একটি অরণ্য ছাড়া আর কিছুই থাকে না ।
মানবসমাজ থেকে ধর্মকে বাদ দিন , কী থাকবে ? বর্বরে পরিপূর্ণ একটি অরণ্য ছাড়া আর কিছুই থাকে না ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
জৈব ভোগের ব্যবস্থা করাকেই ধর্মের শ্রেষ্ঠ উপযোগিতা বলা চলে না ; পক্ষান্তরে পশুমানর থেকে দেবতার সৃষ্টি করাই হবে এর শ্রেষ্ঠ অবদান ।
জৈব ভোগের ব্যবস্থা করাকেই ধর্মের শ্রেষ্ঠ উপযোগিতা বলা চলে না ; পক্ষান্তরে পশুমানর থেকে দেবতার সৃষ্টি করাই হবে এর শ্রেষ্ঠ অবদান ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
শুধু পাপ থেকে বিরত থাকই ধর্ম নয় , সর্বদা মহৎ কর্মের অনুষ্ঠানই ধর্ম ।
শুধু পাপ থেকে বিরত থাকই ধর্ম নয় , সর্বদা মহৎ কর্মের অনুষ্ঠানই ধর্ম ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
তোমার ভিতরে যে ঈশ্বর আছেন , তিনি সর্বভূতে বিরাজিত । তুমি যদি এটা না জেনে থাকো , তুমি কিছুই জানোনি । প্রত্যেক প্রাণীদেহই সেই বিরাট পুরুষের মন্দির । তুমি যদি তা দেখতে পাও ভালো ; যদি না পেয়ে থাকো , তবে তোমার এখনও আধ্যাত্মিকতা লাভ হয়নি ।
তোমার ভিতরে যে ঈশ্বর আছেন , তিনি সর্বভূতে বিরাজিত । তুমি যদি এটা না জেনে থাকো , তুমি কিছুই জানোনি । প্রত্যেক প্রাণীদেহই সেই বিরাট পুরুষের মন্দির । তুমি যদি তা দেখতে পাও ভালো ; যদি না পেয়ে থাকো , তবে তোমার এখনও আধ্যাত্মিকতা লাভ হয়নি ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
আমার বিশেষ পুজো হবে সেই ভগবানের যিনি সকল জাতির ও সকল শ্রেণির মানুষের মধ্যে — পাপী , দীন - দরিদ্র ও দুষ্টের মধ্যেও বিরাজমান ।
আমার বিশেষ পুজো হবে সেই ভগবানের যিনি সকল জাতির ও সকল শ্রেণির মানুষের মধ্যে — পাপী , দীন - দরিদ্র ও দুষ্টের মধ্যেও বিরাজমান ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
দরিদ্র , অজ্ঞান ও কাতর — এরাই তোমার দেবতা হোক । এদের সেবাই পরম ধর্ম জানবে ।
দরিদ্র , অজ্ঞান ও কাতর — এরাই তোমার দেবতা হোক । এদের সেবাই পরম ধর্ম জানবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ধর্ম নিয়ে বিবাদ ঠিক খোসা নিয়ে বিবাদের মতো । যখন হৃদয়ের পবিত্রতা ও আধ্যাত্মিকতা বিলুপ্ত হয় , তখন হৃদয় শুষ্ক হয়ে যায় এবং এইরকম ঝগড়ার সূত্রপাত হয়
—স্বামী বিবেকানন্দ
ধর্মের মতো আর কিছুই মানুষকে এত নিষ্ঠুর করেনি , ধর্মের মতো আর কিছুই মানুষকে এত কোমল করেনি ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ধর্মের নামে যত দোষারোপই করা হোক না কেন , প্রকৃতপক্ষে সেটা ধর্মের দোষ নয় ; কেবল ধর্মই কোনোকালে মানুষকে উৎপীড়ন করেনি , ডাইনিকে পুড়িয়ে মারেনি । তাহলে কে মানুষকে এইসব নৃশংস কাজ করতে প্ররোচিত করেছিল ? তা রাজনীতি , কখনও ধর্ম নয় ; যদি এইরকম রাজনীতি ধর্মের নাম নিয়ে কাজ করে , তবে সে দোষ কার ?
ধর্মের নামে যত দোষারোপই করা হোক না কেন , প্রকৃতপক্ষে সেটা ধর্মের দোষ নয় ; কেবল ধর্মই কোনোকালে মানুষকে উৎপীড়ন করেনি , ডাইনিকে পুড়িয়ে মারেনি । তাহলে কে মানুষকে এইসব নৃশংস কাজ করতে প্ররোচিত করেছিল ? তা রাজনীতি , কখনও ধর্ম নয় ; যদি এইরকম রাজনীতি ধর্মের নাম নিয়ে কাজ করে , তবে সে দোষ কার ?
—স্বামী বিবেকানন্দ
যদি আমরা প্রার্থনাকালে বলি যে , ঈশ্বর আমাদের সকলের পিতা , কিন্তু আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রত্যেক লোকের সঙ্গে আমরা ভাইয়ের মতো ব্যবহার না করি , তবে আর লাভ কী হল ?
যদি আমরা প্রার্থনাকালে বলি যে , ঈশ্বর আমাদের সকলের পিতা , কিন্তু আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রত্যেক লোকের সঙ্গে আমরা ভাইয়ের মতো ব্যবহার না করি , তবে আর লাভ কী হল ?
—স্বামী বিবেকানন্দ
দুঃখ - দারিদ্র্যের চেয়ে শিক্ষক আর নেই ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যাদের দেশের ইতিহাস নেই , তাদের কিছুই নেই । যার ' আমি এত বড়ো বংশের ছেলে বলে একটা বিশ্বাস ও গর্ব থাকে , সে কি কখনো মন্দ হতে পারে ? তেমনি একটা জাতির ইতিহাস সেই জাতটাকে রাশ টেনে রাখে , নিচূ হতে দেয় না ।
যাদের দেশের ইতিহাস নেই , তাদের কিছুই নেই । যার ' আমি এত বড়ো বংশের ছেলে বলে একটা বিশ্বাস ও গর্ব থাকে , সে কি কখনো মন্দ হতে পারে ? তেমনি একটা জাতির ইতিহাস সেই জাতটাকে রাশ টেনে রাখে , নিচূ হতে দেয় না ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যদি গরিব ছেলে শিক্ষাকেজে না আসতে পারে , তাহলে শিক্ষাকে তার ঘরে নিয়ে যেতে হবে ।
যদি গরিব ছেলে শিক্ষাকেজে না আসতে পারে , তাহলে শিক্ষাকে তার ঘরে নিয়ে যেতে হবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
মানুষগুলো একেবারে শ্রদ্ধা - বিশ্বাস বর্জিত হচ্ছে । গীতাকে প্রক্ষিপ্ত বলবে ; বেদকে চাষার গান বলবে । ভারতের বাইরে যা কিছু আছে , তার নাড়ি - নক্ষত্রের খবর আছে , কিন্তু নিজের সাত পুরুষ চুলোয় যাক — তিন পুরুষের নামও জানে না ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
আমাদের কী চাই জানিস ? স্বাধীনভাবে স্বদেশি বিদ্যার সঙ্গে ইংরেজি আর বিজ্ঞান পড়ানো চাই , কারিগরি শিক্ষা চাই , যাতে শিল্প বাড়ে ; লোকে চাকরি না করে দু - পয়সা করে খেতে পারে ।
মানুষগুলো একেবারে শ্রদ্ধা - বিশ্বাস বর্জিত হচ্ছে । গীতাকে প্রক্ষিপ্ত বলবে ; বেদকে চাষার গান বলবে । ভারতের বাইরে যা কিছু আছে , তার নাড়ি - নক্ষত্রের খবর আছে , কিন্তু নিজের সাত পুরুষ চুলোয় যাক — তিন পুরুষের নামও জানে না ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
আমাদের কী চাই জানিস ? স্বাধীনভাবে স্বদেশি বিদ্যার সঙ্গে ইংরেজি আর বিজ্ঞান পড়ানো চাই , কারিগরি শিক্ষা চাই , যাতে শিল্প বাড়ে ; লোকে চাকরি না করে দু - পয়সা করে খেতে পারে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
আমাদের মেয়েরা বরাবরই প্যানপেনে ভাবই শিক্ষা করে আসছে । একটা কিছু হলে কেবল কাঁদতেই মজবুত । বীরত্বের ভাবটাও শেখা দরকার । এ সময়ে তাদের মধ্যে আত্মরক্ষা শেখা দরকার হয়ে পড়েছে ।
আমাদের মেয়েরা বরাবরই প্যানপেনে ভাবই শিক্ষা করে আসছে । একটা কিছু হলে কেবল কাঁদতেই মজবুত । বীরত্বের ভাবটাও শেখা দরকার । এ সময়ে তাদের মধ্যে আত্মরক্ষা শেখা দরকার হয়ে পড়েছে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ছোটো ছেলেদের ‘ গাধা পিটে ঘোড়া করা ' গোছের শিক্ষা দেওয়াটা তুলে দিতে হবে একেবারে ।
ছোটো ছেলেদের ‘ গাধা পিটে ঘোড়া করা ' গোছের শিক্ষা দেওয়াটা তুলে দিতে হবে একেবারে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
কেউ কাউকে শেখাতে পারে না । শেখাচ্ছি মনে করেই শিক্ষক সব মাটি করে । কী জানিস , বেদান্ত বলে — এই মানুষের ভিতরেই সব আছে । কেবল সেইগুলো জাগিয়ে দিতে হবে ,এইমাত্র শিক্ষকের কাজ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ছেলেগুলো যাতে নিজ নিজ হাত - পা - নাক - মুখ - চোখ ব্যবহার করে , নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে নিতে শেখে , এইটুকু করে দিতে হবে । তাহলেই আখেরে সবই সহজ হয়ে পড়বে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
কলকব্জা তয়ের করতে শিখলেই High Education হল না । জীবনের সমস্যার সমাধান করা চাই – যে - কথা নিয়ে আজকাল সভ্য জগৎ গভীর গবেষণায় মগ্ন , আর যেটার সিদ্ধান্ত আমাদের দেশে হাজার বছর আগে হয়ে গেছে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
Positive ইতিবাচক কিছু শেখা চাই । খালি বইপড়া শিক্ষা হলে হবে না । যাতে চরিত্রগঠন হয় , মনের শক্তি বাড়ে , বুদ্ধির বিকাশ হয় ; নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে পারে , এইরকম শিক্ষা চাই ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
এক হস্তে দৃঢ়ভাবে ধর্মকে ধরে অপর হস্ত প্রসারিত করে অন্যান্য জাতির নিকট যা শিক্ষা করবার তা শিক্ষা করো — কিন্তু মনে রেখো যে , সেইগুলিকে
—স্বামী বিবেকানন্দ
কেউ কাউকে শেখাতে পারে না । শেখাচ্ছি মনে করেই শিক্ষক সব মাটি করে । কী জানিস , বেদান্ত বলে — এই মানুষের ভিতরেই সব আছে । কেবল সেইগুলো জাগিয়ে দিতে হবে ,এইমাত্র শিক্ষকের কাজ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
ছেলেগুলো যাতে নিজ নিজ হাত - পা - নাক - মুখ - চোখ ব্যবহার করে , নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে নিতে শেখে , এইটুকু করে দিতে হবে । তাহলেই আখেরে সবই সহজ হয়ে পড়বে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
কলকব্জা তয়ের করতে শিখলেই High Education হল না । জীবনের সমস্যার সমাধান করা চাই – যে - কথা নিয়ে আজকাল সভ্য জগৎ গভীর গবেষণায় মগ্ন , আর যেটার সিদ্ধান্ত আমাদের দেশে হাজার বছর আগে হয়ে গেছে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
Positive ইতিবাচক কিছু শেখা চাই । খালি বইপড়া শিক্ষা হলে হবে না । যাতে চরিত্রগঠন হয় , মনের শক্তি বাড়ে , বুদ্ধির বিকাশ হয় ; নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে পারে , এইরকম শিক্ষা চাই ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
এক হস্তে দৃঢ়ভাবে ধর্মকে ধরে অপর হস্ত প্রসারিত করে অন্যান্য জাতির নিকট যা শিক্ষা করবার তা শিক্ষা করো — কিন্তু মনে রেখো যে , সেইগুলিকে
—স্বামী বিবেকানন্দ
হিন্দুজীবনের সেই মূল আদর্শের অনুগত রাখতে হবে- তবেই ভবিষ্যৎ ভারত অপূর্ব মহিমামলিত হয়ে আবির্ভূত হবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
দরিদ্র লোকেরা যদি শিক্ষার কাছে পৌঁছোতে না পারে , তাহলে শিক্ষাকেই চাষির লাঙ্গলের কাছে , মজুরের কারখানায় আর অন্য সব জায়গায় যেতে হবে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
আমার মূলমন্ত্র হচ্ছে — ব্যক্তিত্বের
বিকাশ । এক - একটি ব্যক্তিকে শিক্ষা দিয়ে গড়ে তোলা ছাড়া আমার আর অন্য কোনো উচ্চাকাঙ্খা নেই ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যে জাতির মধ্যে জনসাধারণের ভিতর বিদ্যুবুদ্ধি যত পরিমাণে প্রচালিত , সে জাতি তত পরিমাণে উন্নত ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
কতকগুলি নির্দিষ্ট ভাবের স্নায়বিক অনুষঙ্গই শিক্ষা । অর্থাৎ , যখন কতগুলি ভাব বা চিন্তা আমাদের স্নায়ুর মধ্যে অনুপ্রবিষ্ট হয়ে একেবারে রক্তধারার সঙ্গে মিশে যায় , একেবারে প্রকৃতিগত হয়ে পড়ে , তখন তাকেই ‘ শিক্ষা ’ শব্দে অভিহিত করা যেতে পারে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
নানা বিচ্ছিন্ন বিষয়ের কতকগুলি তথ্য অপরিপক্ক ও অজীর্ণ অবস্থায় চিরজীবনের মতো মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়ার নাম শিক্ষা নয় । বরং কেউ যদি পাঁচটি মাত্র ভাব ঠিক ঠিক উপলদ্ধি করে এবং নিজের জীবনের সেগুলিকে রূপায়িত করতে পারে তবে সে - ই যথার্থ শিক্ষা লাভ করেছে । শিক্ষাটি সংস্কারে পরিণত হয়ে ধমনিগত হলে তবে তাকে শিক্ষা বলে ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
মানুষ তৈরি করতে সক্ষম, জীবনীশক্তি দিতে সক্ষম এবং চারিত্রিক দৃঢ়তা আনতে পটু যে শিক্ষা সেইটিই প্রকৃত শিক্ষা । — এমন শিক্ষাই এখন আমাদের প্রয়োজন ।
মানুষ তৈরি করতে সক্ষম, জীবনীশক্তি দিতে সক্ষম এবং চারিত্রিক দৃঢ়তা আনতে পটু যে শিক্ষা সেইটিই প্রকৃত শিক্ষা । — এমন শিক্ষাই এখন আমাদের প্রয়োজন ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
স্বাধীনতা শিক্ষার প্রধান সোপান । অনাব্যশক হস্তক্ষেপে সেই স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন কোরো না । নিজেকে সবজান্তা বলে ভেবো না ; মনে রেখো — সেবাতেই তোমার অধিকার , অন্য কিছু নয় ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যিনি মুহূর্তে শিষ্যের সঙ্গে অভিন্ন হয়ে যেতে পারেন , যিনি নিজের আত্মাকে শিষ্যের আত্মার সঙ্গে করে , রই মন তারই চিন্তাসূত্র অনুসরণ করে সব কিছু দেখতে ও বুঝতে পারেন — তিনিই যথার্থ শিক্ষক ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যে বিদ্যায় জাতীয়ত্ব লোপ পায় , তাতে উন্নতি হয় না , অধঃপাতেরই সূচনা হয় ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
মাতৃভাষায় মাধ্যমে শিক্ষার ব্যবস্থা হোক । কিন্তু যে সংস্কৃত ভাষা আমাদের সকল কৃষ্টিসাধনার উৎসস্বরূপ ,
স্বাধীনতা শিক্ষার প্রধান সোপান । অনাব্যশক হস্তক্ষেপে সেই স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন কোরো না । নিজেকে সবজান্তা বলে ভেবো না ; মনে রেখো — সেবাতেই তোমার অধিকার , অন্য কিছু নয় ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যিনি মুহূর্তে শিষ্যের সঙ্গে অভিন্ন হয়ে যেতে পারেন , যিনি নিজের আত্মাকে শিষ্যের আত্মার সঙ্গে করে , রই মন তারই চিন্তাসূত্র অনুসরণ করে সব কিছু দেখতে ও বুঝতে পারেন — তিনিই যথার্থ শিক্ষক ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যে বিদ্যায় জাতীয়ত্ব লোপ পায় , তাতে উন্নতি হয় না , অধঃপাতেরই সূচনা হয় ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
মাতৃভাষায় মাধ্যমে শিক্ষার ব্যবস্থা হোক । কিন্তু যে সংস্কৃত ভাষা আমাদের সকল কৃষ্টিসাধনার উৎসস্বরূপ ,
যার আভিজাত্য ও মর্যাদা অতুলনীয় , তা যেন কখনো বর্জিত না হয় ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
"ধর্মনিরপেক্ষ অন্য সকল শিক্ষাই গৌণ ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যতই আমরা বই পড়ি বা বক্তৃতা শুনি বা লম্বা লম্বা কথা বলি , শেষ পর্যন্ত অভিজ্ঞতাই
—স্বামী বিবেকানন্দ
"ধর্মনিরপেক্ষ অন্য সকল শিক্ষাই গৌণ ।
—স্বামী বিবেকানন্দ
যতই আমরা বই পড়ি বা বক্তৃতা শুনি বা লম্বা লম্বা কথা বলি , শেষ পর্যন্ত অভিজ্ঞতাই
একমাত্র শিক্ষক, সেই শুধু চোখ ফোটান।
—স্বামী বিবেকানন্দ
একটি লক্ষ্য গ্রহন কর এবং সেই
একটি লক্ষ্য গ্রহন কর এবং সেই
লক্ষ্যের উপর নিজের ধ্যান-জ্ঞান
চিন্তা ধারাকে উৎসর্গ কর।”
“নিজের ওপর বিশ্বাস রাখো
তোমার দ্বারাই সব সম্ভব
জগতে এমন কিছু নেই
যা তুমি পারবে না।
এই সংকল্প নিয়ে এগিয়ে যাও
তুমি সাফল্য পাবেই।”
0 মন্তব্যসমূহ