মায়ের জন্ম ও পরিবার: ১৮৫৩ সালের ২২ ডিসেম্বর (বাংলা ১২৬০ সনের ৮ পৌষ) পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর মহকুমার অন্তর্গত প্রত্যন্ত গ্রাম জয়রামবাটীর এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে সারদা মায়ের জন্ম হয়।
আমি সত্যেরও মা, অসত্যেরও মা”
- মা সারদা দেবী
“যে ব্যাকুল হয়ে ডাকবে সেই তাঁর দেখা পাবে”
- মা সারদা দেবী
“সৎসঙ্গে মেশো, ভালো হতে চেষ্টা করো | ক্রমে সব হবে”
- মা সারদা দেবী
বিশ্বাস আর নিষ্ঠাই মূল, এই দুটো থাকলেই হলো”
- মা সারদা দেবী
“কষ্ট ছাড়া কখনো উন্নতি সম্ভব নয়”
- মা সারদা দেবী
“ধ্যান, জপ ও ঈশ্বর চিন্তায় পাপ কাটে”
- মা সারদা দেবী
“ঈশ্বর ইচ্ছা ছাড়া কিছুই হওয়ার সাধ্য নেই”
-মা সারদা দেবী
“যখন জীবনে সুসময় আসে, তখন ধ্যান চিন্তা আসে”
-মা সারদা দেবী
“জগৎকে নিজের করে নিতে শেখো | কেউ পর না, জগৎ তোমার”
মা সারদা দেবী
“যদি শান্তি চাও,কারোর দোষ দেখোনা,দোষ দেখবে নিজের”
- মা সারদা দেবী
“যে অল্পেতে তুষ্ট থাকে, তার কাছে এই পৃথিবীর সব কষ্ট সহজ হয়ে যায়”
-মা সারদা দেবী
“কাজের সঙ্গে সকাল সন্ধ্যে জপ-ধ্যান না করলে, কি করছো না করছো বুঝবে কি করে?
-মা সারদা দেবী
“সব সয়ে যেতে হবে কারণ কর্মানুসারে সৎ যোগাযোগ হয়, আবার কর্মের দ্বারা কর্মের খন্ডন হয়”
মা সারদা দেবী
“ভালোবাসায় সবকিছু হয়, জোর করে কায়দায় ফেলে কাউকে দিয়ে কিছু করানো যায়না”
মা সারদার বাণী
“মনটাকে বসিয়ে আলগা না দিয়ে কাজ করা ঢের ভালো, মন আলগা হলে যত গোল বাধায়”
মা সারদা দেবী
“ভাঙতে সবাই পারে, গড়তে পারে কজনে? নিন্দা ঠাট্টা করতে পারে সব্বাই, কিন্তু কি করে যে তাকে ভালো করতে হবে, তা বলতে পারে কজনে?”
মা সারদা দেবী
“ভগবান দর্শন বলো, ধ্যান বল, সবই মন । নিত্য ধ্যান করবে । কাঁচা মন কিনা? ধ্যন করতে করতে মন স্থির হয়ে যাবে । সর্বদা বিচার করবে | যে বস্তুতে মন যাচ্ছে তা অনিত্য চিন্তা করে ভগবানে মন সমর্পণ করবে”
মা সারদা দেবী
“একশো জনকে খাওয়াতে হবেনা কিন্তু চোখের সামনে একজন ক্ষুদার্তকে দেখলে তাকে একটু খেতে দিও”
--মা সারদা দেবী
“কাজ করা চাই বইকি; কর্ম করতে করতে কর্মের বন্ধন কেটে যায়, তবে নিষ্কাম ভাব আসে | একদন্ডও কাজ ছেড়ে থাকা উচিত নয়”
- মা সারদা দেবী
“আমাদের যা কিছু সবের মূল ঠাকুর, তিনিই আদর্শ । যা কিছু করো না কেন, তাঁকে ধরে থাকলে কোনোও বেচাল হবে না । ঠাকুর একমাত্র রক্ষাকর্তা, এটি সর্বদা মনে রাখবে । এটি ভুললে সব ভুল”
মা সারদা দেবী
‘‘ যেমন ফুল নাড়তে নাড়তে ঘ্রাণ বের হয় , চন্দন ঘষতে ঘষতে গন্ধ বের হয় , তেমনই ভগবত তত্ত্বের আলোচনা করতে করতে তত্ত্বজ্ঞানের উদয় হয় ’
মা সারদা দেবী
শ্ৰীশ্ৰীমা সারদা দেবী
“দেখো মা, যেখান দিয়ে যাবে তার চতুর্দিকে কি হচ্ছে না হচ্ছে তা সব দেখে রাখবে | আর যেখানে থাকবে সেখানকার সব খবরগুলি জানা থাকা চাই, কিন্তু কাউকে কিছু বলবে না”
--মা সারদা দেবী
“ঠাকুর এবার এসেছেন ধনী-নির্ধন-পন্ডিত-মূর্খ সকলকে উদ্ধার করতে; মলয়ের হওয়ার খুব বইছে, যে একটু পাল তুলে দেবে স্মরণাগত ভাবে সেই ধন্য হয়ে যাবে”
Ma Sarada Devi
মা সারদা দেবী
Ma Sarada Devi biograph
“যিনি ব্রহ্ম, তিনিই শক্তি আর তিনিই মা | দরকার নেই ফুল,চন্দন,ধূপ,বাতি, উপাচারের | মাকে আপন করে পেতে শুধু মনটাকে দেও তাঁরে”
মা সারদা দেবী
শ্ৰীশ্ৰীমা সারদাদেবী
“যখন মনে কোনো বিষয় উদিত হবে, জানবার ইচ্ছা হবে | তখন একাকী কেঁদে কেঁদে তাঁর নিকট প্রার্থনা করবে | তিনি সমস্ত মনের ময়লা ও কষ্ট দূর করে দেবেন আর বুঝিয়ে দেবেন”
--মা সারদা দেবী
“যারা এসেছে, যারা আসেনি, যারা আসবে | আমার সকল সন্তানকে জানিয়ে দিও, আমার আশীর্বাদ সকলের উপর আছে”
মা সারদা দেবী
“কাজ করা চাই বইকি; কর্ম করতে করতে কর্মের বন্ধন কেটে যায়, তবে নিষ্কাম ভাব আসে | একদন্ডও কাজ ছেড়ে থাকা উচিত নয়”
--মা সারদা দেবী
“আমাদের যা কিছু সবের মূল ঠাকুর, তিনিই আদর্শ । যা কিছু করো না কেন, তাঁকে ধরে থাকলে কোনোও বেচাল হবে না । ঠাকুর একমাত্র রক্ষাকর্তা, এটি সর্বদা মনে রাখবে । এটি ভুললে সব ভুল”
--মা সারদা দেবী
“ঠাকুর বলতেন, ছিপ ফেলে বসলে কি রোজই রুইমাছ ওঠে? অনেক মাল-মশলা নিয়ে একাগ্র হয়ে বসলে কোনোদিন বা একটা এসে পড়ল, কোনোদিন বা নাই পড়ল, তাই বলে বসা ছেড়ো না । জপ বাড়িয়ে দাও”
মা সারদা দেবী
“দেখো মা, যেখান দিয়ে যাবে তার চতুর্দিকে কি হচ্ছে না হচ্ছে তা সব দেখে রাখবে | আর যেখানে থাকবে সেখানকার সব খবরগুলি জানা থাকা চাই, কিন্তু কাউকে কিছু বলবে না”
--মা সারদা দেবী
“ঠাকুর এবার এসেছেন ধনী-নির্ধন-পন্ডিত-মূর্খ সকলকে উদ্ধার করতে; মলয়ের হওয়ার খুব বইছে, যে একটু পাল তুলে দেবে স্মরণাগত ভাবে সেই ধন্য হয়ে যাবে”
--মা সারদা দেবী
“যিনি ব্রহ্ম, তিনিই শক্তি আর তিনিই মা | দরকার নেই ফুল,চন্দন,ধূপ,বাতি, উপাচারের | মাকে আপন করে পেতে শুধু মনটাকে দেও তাঁরে”
--- মা সারদা বাণী
শ্ৰীশ্ৰীমা সারদা দেবী জীবনী
0 মন্তব্যসমূহ